ফারহানা কানন লাখী : গতকাল নকশিকাঁথা ইভেন্ট থেকে ফিরে অনেক বেশি ক্লান্ত ছিলাম। রান্নাবান্না তেমন কিছুই করিনি। কিন্তু সাইন্টিস্টস সাহেব এর লাঞ্চ প্যাক তো দিতেই হবে। তাই সকালবেলা ঝটপট তৈরী করে ফেললাম তুলসীমালার খিচুড়ি।
ইতিমধ্যে তুলসীমালার স্বাদের আস্বাদন আমার পরিবারের সবাই করেছে। তাই আমি জানি আমি নিশ্চিন্তে লাঞ্চ বক্স রেডি করে ফেলতে পারি। তুলসীমালা চাল অল্প সময়ে রান্না হয়। আর এর সুগন্ধ আর স্বাদের কারণে কারনে সাইড ডিশের আধিক্যের দরকার হয় না।
সকালে বাচ্চাদের স্কুলের জন্য তৈরি করার ফাঁকে ফাঁকে তৈরি রেডি করে ফেলেছি তুলসীমালা চালের খিচুড়ি, ডিম ভাজি, বেগুন ভাজি আর সাথে একটু আচার।
দুপুরের লাঞ্চ বক্স যখন অফিসের ওভেনে গরম হবে তখন নিশ্চিত তার সব কলিগরা না দেখেই স্পেশাল মেনুর কারণ জানতে চাইবে ???।
পিক : দুই ছেলে আর তাদের বাবা যার যার গন্তব্যের উদ্দেশ্যে বের হয়ে যাবার পর আমি আর দেরি করি নাই। ঝটপট নাস্তা সেরে নিয়েছে।