পাকিস্তানি মেজর আইয়ুব হত্যা
১১ নং সেক্টরের জন্য কামালপুর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ছিলো। কামালপুরের ছিল পাকবাহিনীর ঘাঁটি। কামালপুর থেকে যেন জামালপুর শত্রু বাহিনী না […]
পাকিস্তানি মেজর আইয়ুব হত্যা Read More »
১১ নং সেক্টরের জন্য কামালপুর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান ছিলো। কামালপুরের ছিল পাকবাহিনীর ঘাঁটি। কামালপুর থেকে যেন জামালপুর শত্রু বাহিনী না […]
পাকিস্তানি মেজর আইয়ুব হত্যা Read More »
ভায়াডাঙ্গা যুদ্ধ এক মর্মান্তিক স্মৃতি ও হৃদয়বিদারক ইতিহাস। দিনটি ছিল ১লা নভেম্বর ১৯৭১ সোমবার দিন। শেষ গুলি থাকা পর্যন্ত বীরত্বের
ভায়াডাঙ্গা যোদ্ধাদের শহীদদের তালিকা Read More »
শেরপুর জেলার শ্রীবর্দী উপজেলার সীমান্তবর্তী পাহাড়ি অঞ্চলের নাম কর্ণঝোড়া। পাহাড়ি অঞ্চল হওয়ায় উপজাতি অধ্যুষিত এলাকা ছিল। তখনকার সময়ে তেমন উন্নত
মুক্তিযোদ্ধাদের বিরাট সাফল্য কর্ণঝোড়া যুদ্ধ Read More »
গারো পাহাড়ের পাদদেশে প্রাকৃতিক পরিবেশে ঘেরা অঞ্চলের নাম নকশী৷ এ অঞ্চলের অসংখ্য মানুষ মহান মুক্তিযোদ্ধে অবদান রাখেন। মুসলিম, গারো, খ্রিস্টান
আহম্মদনগর ছোট্ট একটি গ্রামের নাম, কিন্তু এ গ্রামকে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী হাতিপাগার, বারোমারি, নন্নী, হলদিগ্রাম, নকশী, বিওপি, তিতআনী এবং কয়রোডসহ
আহম্মদনগর ক্যাম্প, আহম্মদনগর হাইস্কুলে পাকিস্তানিদের শক্তশালী ক্যাম্প Read More »
১১ নং সেক্টরের গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছিল- কোদালকাঠি, চিলমারি, হালুয়াঘাট এবং কামালপুর থেকে শত্রু বিতারিত করা। কামালপুর হানাদার বাহিনী ২ টি
কমান্ডার মেজর আবু তাহেরের আহত : ঘটনা Read More »
গারো পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত ছোট একটি গ্রামের নাম “নকশী” গ্রামটি ঝিনাইগাতী উপজেলার অন্তর্গত। নকশী গ্রামটি সীমান্ত পারে হওয়ায় শত্রুরা সর্বদাই
মহান মুক্তিযুদ্ধে শেরপুরের সবচেয়ে বড় হত্যাকন্ড সংঘটিত হয় ১৯৭১ সনের ২৫ জুলাই, ১০ শ্রাবণ, রবিবার ভোরবেলা সোহাগপুরে। নিরীহ মানুষ আশ্রয়ের
সোহাগপুরের গণহত্যায় শহীদদের তালিকা Read More »
সোহাগপুর! শেরপুরের নালিতাবাড়ি থানাধীন একটি গ্রামের নাম। হানাদার বাহিনীর ও তাদের দোসরদের নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের অন্যতম সাক্ষ্য বহন করছে এ গ্রামটি।
সোহাগপুরের গণহত্যা, সোহাগপুর বিধবাপল্লী Read More »