মন্ডা দিয়ে নতুন পদ আবিষ্কার
মন্ডার ইতিহাস আর পরিচিতি অনেক পুরাতন হলেও অনলাইনে এর পরিচিতি খুবই নতুন। আস্তে আস্তে ইন্টারনেটে সমৃদ্ধ হচ্ছে মন্ডার কনটেন্ট এবং বাড়ছে ভোক্তা। বর্তমানে সন্দেশ বা মিষ্টির মতই ’মন্ডা’ খাওয়া হয়। ব্যবহার বাড়াতে মন্ডা দিয়ে বিভিন্ন রকম খাবার বা আইটেম বানানোর চর্চা করা প্রয়োজন।
নতুন নতুন আইটেম তৈরিতে উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি কাস্টমারর-ই বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে পারে। বিভিন্ন মানুষের চাহিদা, পছন্দ-অপছন্দ বিভিন্ন রকম। তাই কাস্টমার তার পছন্দ অনুযায়ী মন্ডা দিয়ে কোন পদ তৈরি করার চেষ্টা করতে পারে এবং উদ্যোক্তারা অনুমতি নিয়ে সেই পদের প্রমোশন করতে পারে। খাবারে যত বেশি আইটেম/পদ যুক্ত হবে মন্ডার ব্যবহার তত বেশি বৃদ্ধি পাবে।
মানুষ সাধারণত একই আইটেম বার বার খাওয়ার চেয়ে একই জিনিস বা উপাদান দিয়ে বিভিন্ন আইটেম খেতে পছন্দ করে। যেমন : কেউ নিয়মিত দুধ খেতে পছন্দ করে, কেউ দুধ দিয়ে পায়েস খেতে পছন্দ করে, কেউ দুধ দিয়ে দই খেতে পছন্দ করে….. এভাবে বহু রকমের আইটেম রয়েছে মানুষের পছন্দের তালিকায়। এতো বেশি আইটেম করার ফলে দুধের চাহিদা এবং ব্যবহার বেড়েছে।
আমাদের মন্ডা বিক্রির শুরু দিকে সুমি তামান্না আপু মন্ডা দিয়ে পায়েস করেছিল। আপুকে অনেক ধন্যবাদ নিজে থেকে মন্ডা দিয়ে নতুন আইটেম করার জন্য।