স্ন্যাক্স বক্সে শেরপুরের মন্ডা
ফারহানা কানন লাকী : ‘আমার হাসব্যান্ড কাজ করে বিষক্রিয়া নিয়ে। বিসিএসআইআরের টক্সিকোলজি ল্যাব তার কর্মক্ষেত্র। দক্ষিণ কোরিয়া থেকে সে পিএইচডি ডিগ্রি নিয়ে এসেছে এনভায়রনমেন্টাল টক্সিকোলজির উপরে। আজকে তার পি এইচ ডি ডিগ্রির উপরে প্রেজেন্টেশন ছিল। সেমিনারে হালকা স্ন্যাক্স কি হতে পারে যা এই করোনা পরিস্থিতিতেও পরিপূর্ণ নিরাপত্তার আশ্বাস দেবে সেটির জন্যে কর্তা বাবু আমার পরামর্শ চান। প্রতিটা খাবার আলাদা আলাদা ভাবে রেপিং করা থাকতে হবে, উৎপাদনের তারিখ, মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ সব থাকতে হবে। পরশু রাতে জাস্ট দু মিনিটের আলোচনায় স্ন্যাক্স বক্সে জায়গা করে নেয় শেরপুরের মন্ডা।
এই হাই অফিশিয়াল লোকগুলোর বেশিরভাগেরই ব্লাড গ্লুকোজ লেভেল হাই। আর মন্ডা এর যে প্যাকিং নিশ্চিত ভাবে তারা মুগ্ধ হবে। কর্তা মশাই সেমিনার শেষ করে ছবি টি পাঠিয়েছেন সাথে একটা বক্স পরামর্শক এর জন্যে। সবাই প্রশংসা করেছেন সেটা তো আছেই। সব চাইতে বড় কথা খুবই ভালো পজিটিভ ইম্প্রেশন তৈরি করেছে। সকাল বেলা Md. Daloare Hossain ভাইয়া নিজে বিসিএসআইআর এ পৌঁছে দিয়েছেন পার্সেল। সেটাও একটা অনেক বড় সাধুবাদ পেয়েছে। উদ্যোক্তা নিজে এসেছেন পণ্য নিয়ে। ধন্যবাদ ভাইয়া – আস্থা ,ভরসা আর ভালোবাসা এভাবেই অটুট থাক।’