Our Sherpur

বাচ্চাদের জন্য তুলশীমালার খাবার

%E0%A6%A4%E0%A7%81%E0%A6%B2%E0%A6%B6%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE %E0%A6%9A%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0 %E0%A6%96%E0%A6%BF%E0%A6%9A%E0%A7%81%E0%A6%A1%E0%A6%BC%E0%A6%BF 2

সৈয়দা লুৎফুন নাহার : বাচ্চাদের জন্য তুলশীমালা চালের খাবার। সঠিক পুষ্টিকর খাদ্য শিশুর বেড়ে উঠতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও তারা এই সময়ে যা খায়, সে খাবার ও এবং স্বাদে অভ্যস্ত হয়ে যায়। সুতরাং, বিশ্বব্যাপী পুষ্টিবিদরা সহজেই উপলভ্য এমন খাবারগুলি খাওয়ানোর জন্য অভিভাবকদের পরামর্শ দেন। আমাদের দেশে শিশুদের আমদানিকৃত খাবার দেওয়ার প্রবণতা রয়েছে। বিদেশি খাবারে মানসিক তৃপ্তি পেতে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি। এটি আমাদের জন্য ব্যয়বহুল, আশেপাশের দোকানে সহজে পাওয়া যায় না। ব্যয়বহুল আর সহজে না পাওয়া যাওয়ার কারণে অনেকে তাদের শিশুদের পুষ্টিকর খাবার দিতে পারে না। তবে সমাধানটি আমাদের কাছে রয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে আমরা যে খাবার খাই, তাই শিশুদের দিতে পারি। বাচ্চাদের ডাইজেস্ট সিস্টেম প্রাপ্তবয়স্ক খাবারের মতো পরিপক্ক না হওয়ার কারণে রান্নার প্রক্রিয়াটি স্বাভাবিকের থেকে কিছুটা আলাদা।

মজা করে পোলাও খায়

ছয় মাস বয়সের পরে আমরা বাচ্চাদের কাঁচা পেঁপে, কুমড়ো, শাক, আলু, মুরগির টুকরা, মাছ দিয়ে রান্না করা “জাউ ভাত” / “খিচুড়ি” দিতে পারি। এভাবে শক্ত খাবারের সাথে তাদের পরিচয় হবে। সুতরাং, পিতামাতারা আধা শক্ত খাবার দিয়ে শুরু করেন। এই সময়ের সবচেয়ে বড় সমস্যা, বাচ্চারা খাবার খেতে চায় না। এগুলি যেমন তাদের কাছে নতুন স্বাদের তেমনি খেতেও দুধ / তরল খাবারের মতো নয়। আমরা দেখতে পেলাম তুলশীমালা চাল এই পুরনো সমস্যার সমাধান হিসাবে কাজ করে। ভাত কিছুটা নরম এবং সুগন্ধযুক্ত হওয়ায় ছোট বাচ্চারা এটি খেতে পছন্দ করে। এ চালের খাবার হজমে কোন সমস্যা হয়না। সুতরাং, আমরা যদি ছয় মাস বয়সের পর তুলশীমালা চাল বাচ্চাদের খাবারে ব্যবহার করি, এটি আমাদের আর্থ সাশ্রয় করবে এবং তা সংগ্রহ করতেও বেগ পেতে হবে না। শিশু ফ্রেন্ডলি তুলশীমালা চাল যেকোন স্থান থেকে যেকোন সময় অনলাইন অর্ডার করে নিতে পারবেন। শিশুদের দেশী পণ্যের সাথে পরিচিয় করিয়ে দিন এবং তা ব্যবহারে করুন।

Leave a Reply

Scroll to Top