শারমিন ইসলাম অমি : তুলশীমালা চাল আমার বাসায় এই নিয়ে দুই দিন খাওয়া হলো। মজার বিষয় হলো এই চালের পোলাও রান্না হলে কোনো খাবারই বাড়তি থেকে যায় না, সব খাওয়া হয়ে যায়। অন্যান্য সময় কেউ ই তেমন খেতে পারতো না। বেশির ভাগই থেকে যেত। কারনটা স্বাভাবিক এই চাল টা একদম পিওর। খাওয়ার পর একটুও সমস্যা হয়না। যাদের গ্যাসট্রিকের সমস্যা আছে তারা নিশ্চিন্তে এই তুলশীমালা চালের পোলাও খেতে পারেন।
আরেকটা বিষয় যেটা লক্ষ্য করলাম তা হলো, রান্না করার সময়। আমি যখনি পোলাও রান্না করতাম চালটা হতে যা সময় নিতো তুলশীমালার ক্ষেত্রে সময়টা একটু কমই নিচ্ছে। এজন্য আমার কাছে মনে হয়েছে এই চালটায় কোনো কিছু মিক্সড নেই। একেবার পিওর জিনিস যা আজকালকার ভেজালের ভিড়ে খাঁটি জিনিসের আনন্দ দিয়েছে আমাকে?
আমি আমার বাচ্চাদের পায়েস এবং পোলাও দুটোই করে দিয়েছি। আমার বাচ্চাদের কাছে খুবই পছন্দ হয়েছে। ওরা খুব পছন্দ করে খেয়েছে। আমি বাচ্চাদের মায়েদেরকে বলবো, আপনারা এই চালটা দিয়ে বাচ্চাকে পায়েস, পোলাও, ভাত করে দিয়ে দেখেন ওরা খুবই পছন্দ করবে। দেলোয়ার ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদেরকে তুলশীমালার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য। আমার বাসায় এটা থাকবে সবসময়। আমার আরো লাগবে ইনশাআল্লাহ ২৫ তারিখে ডেলিভারি নিবো।
নোট : শেরপুর জেলা তুলশীমালা চালের জন্য বিখ্যাত।