গুড়ের সন্দেশ খেতে চাই
এই নামটা আমার কণ্যাদের কাছে একদম নতুন। তারা কখনোই শুনেনি দেখেনি খায় ও নাই গুড়ের সন্দেশ।আমরা যদিও আমাদের সোনালী শৈশব কৈশোরে খেয়েছিলাম ওরা তো নামই জানালো না।
Md Daloare Hossain হোসেন ভাই যেদিন গুড়ের সন্দেশ নিয়ে পোস্ট করলেন সেদিনই কমেন্ট করেছিলাম, গুড়ের সন্দেশ খেতে চাই। উদ্দেশ্য ছিলো কণ্যাদের কাছে পরিচিত করা দেশিয় এই ঐতিহ্যবাহী মিষ্টান্ন কে। সেই ভাবনা থেকেই গুড়ের সন্দেশ অর্ডার করেছিলাম ভাইয়ার কাছে এবং পেয়েও গিয়েছিলাম খুব তাড়াতাড়ি।
সন্দেশ আসার সাথে সাথে কণ্যারা সারাদিন লুকিয়ে লুকিয়ে খেয়ে নিয়েছে। আমি একটু ব্যস্ত ছিলাম বলে ছবিও তুলতে পারিনি। রাতে কণ্যাদের বাবা এসেও খেয়ে নিয়েছিলো কয়েক পিস। পরেরদিন ছবি তোলার জন্য প্যাকেট বের করে দেখি খালি। তারপর ছোট কণ্যাকে বললাম ছবি তো তোলা হয়নি সব খেয়ে নিলে তোমরা।
আজকে রাতে সে বললো, মা দুই পিস তো আছে আমি খাই তুমি ছবি তুলে মামাকে পাঠাও। ব্যস শেষ দুই পিস ও তার পেটেই গেলো আলহামদুলিল্লাহ। বাচ্চাদের জন্য মন্ডার পাশাপাশি গুড়ের সন্দেশ ও অনেক প্রিয় খাবার মনে হচ্ছে।
কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই Razib Ahmed স্যারকে কারণ স্যারের কারণেই হারিয়ে যাওয়া দেশি সকল পণ্যের পাশাপাশি ঐতিহ্যবাহী খাবার গুলো আবার উঠে আসছে আমাদের মাঝে।
Table of Contents
পোস্ট সূত্র : টেস্টবিডি।
কমেন্টে গুড়ের সন্দেশের অর্ডার পাওয়ার অভিজ্ঞতা অনেক।