রাজাকার এবং আলবদরের আত্মসমর্পণ।। সমগ্র সীমান্তে মুক্তিবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ।

এক এক করে পুরো এরিয়া মুক্তিবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। ২০-২১ নভেম্বর ১৯৭১ মুক্তিবাহিনী আক্রমণ চালায় নালিতাবাড়ি থানার হেডকোয়ার্টারে এবং দখল করে নেয়। […]

সূর্যদী গণহত্যার শহীদের তালিকা

২৪ নভেম্বর ১৯৭১ বুধবার, হানাদার বাহিনী নিরস্ত্র, দিন মজুরদের নির্মমভাবে হত্যা করে সূর্যদী গ্রামে। প্রায় ৪০-৫০ জন মানুষকে হত্যা করে।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের পর থেকে সারাদেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দালালদের অত্যাচার, নির্যাতন, জ্বালাও-পোড়াও ও হত্যাকান্ডের

জগৎপুর একটি সুবিধাবঞ্চিত অনুন্নত এলাকার নাম যেখানে বিদুৎ পৌঁছেনি, রাস্তার উন্নতি হয়নি, নেই তেমন শিক্ষার আলো। শেরপুর জেলা সদর থেকে

দেশের মাটিতে চলছে পাকবাহিনীর অত্যাচার, এ অত্যাচার থেকে নারী এবং শিশুরাও বাদ পরেনি। মানুষ অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে শরনার্থী হয়ে নিরাপদ

১৯৭১ সালে যখন পাকিস্তানিরা বাংলাদেশের আনাচকানাচে প্রবেশ করে ফেললো তাদের পা চা’টা গোলামদের সাহায্যে, ঠিক তখন শেরপুরও বাদ যায়নি। শেরপুর

মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ ২৫ মার্চ কালো রাতে ঢাকায় নৃশংস হত্যাকান্ড ঘটায় পাকিস্তানি নর গোষ্ঠী, তারপর ২৬ মার্চ থেকে সারাদেশে আক্রমন শুরু

মুক্তিযুদ্ধের ১১ নং সেক্টর মাতৃভূমিকে শত্রু মুক্ত করার জন্য বাংলাদেশের সমস্ত যুদ্ধাঞ্চলকে ১১ টি সেক্টর বিভক্ত করা হয়। শেরপুর ছিল

১৯৭১ সালে ডিসেম্বর মাসের শুরু থেকেই মুক্তিবাহিনী ও মিত্রবাহিনার সম্মিলিত আক্রমণে একেরপর এক জেলা মুক্ত হচ্ছে। আমাদের আনন্দের আর সীমা