মন্ডার প্রচুর তথ্য উন্মক্ত করা প্রয়োজন
মন্ডা ঐতিহ্যগত সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর এক প্রকার মিষ্টান্ন। এটির একটি কিংবদন্তি রয়েছে। কিছু মনীষীদের প্রসংশার বাণী রয়েছে মন্ডা সম্পর্কে এগুলোও প্রচার করতে হবে। মনীষীদের প্রসংশার বাণী, উৎপাদক, ব্যবসায়ী, বিশেষজ্ঞদের কথা এবং কাস্টমার তথা ব্যবহাকারীদের অভিজ্ঞতা ও পরামর্শ সহ মন্ডার বিভিন্ন দিক নিয়ে ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম সহ ইন্টারনেটে নিয়মিত আলোচনা করতে হবে। এতে ইন্টারনেটে মন্ডা সম্পর্কে অনেক তথ্য উঠে আসবে।
মন্ডা নিয়ে যতবেশি তথ্য উন্মুক্ত করা যাবে ততবেশি মানুষের জানার আগ্রহ বাড়বে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায় মানুষ যে বিষয়ে মুটামুটি জানে সে বিষয়েই বেশি আলোচনা করে এবং অন্যদের জানায়। এই কাজটি করতে মন্ডার শুভাকাঙ্ক্ষী সহ সবাইকে এগিয়ে আসা প্রয়োজন।
পাকিস্তান আমলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এক সভায় মন্ডা খেয়ে প্রশংসা করেছিলেন। মন্ডার দোকানের মালিক কেদারনাথ পালকে বলেছিলেন, “পাল মশাই দেশ ছেড়ে যাবেন না, দেশ ভালো হবে।”
সূত্র : বঙ্গদর্শন।
ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু, ব্রিটেনের রানি এলিজাবেথ, পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়, পাকিস্তানের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি আইয়ুব খান, ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধি, প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী আলাউদ্দিন খাঁ, রাশিয়ার কমরেড জোসেফ স্তালিন, চিনের কমরেড মাও সে তুং – অনেকেই মুগ্ধ হয়েছেন মন্ডা খেয়ে।