সবাই মন্ডা ও তুলশীমালার ভক্ত
আইনুন নাহার চৌধুরী আপু থাকেন ঢাকার মোহাম্মদপুর এলাকায়। ২০২০ সালের শুরুর দিক থেকে প্রায় আমাদের নিয়মিত কাস্টমার। আমাদের সাথে আপুর লেনদেন দশ কেজি তুলশীমালা চাল দিয়ে শুরু হলেও গড়িয়েছে মন্ডা পর্যন্ত। আপু যেহেতু আমাদের বার বার কাস্টমার হয়েছেন। অর্থাৎ আমাদের প্রোডাক্ট ও সার্ভিস বহুবার ব্যবহার করেছেন তাই আপুর অভিজ্ঞতা গুলো জানার জন্য ভার্চুয়ালি কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর নেই। এতে আপুর অভিজ্ঞতা শেয়ারের পাশাপাশি কিছু পরামর্শও দেন। আপুর উত্তর গুলো হুবহু তুলে ধরলাম-
উইমেন এন্ড ই-কমার্স ফোরাম (উই) তে জয়েন হওয়ার শেরপুরের তুলশীমালা চাল সম্পর্কে জেনেছিলাম। এরপর এ চালের কাস্টমার হই। অর্ডারের পর থেকে ডেলিভারি পর্যন্ত আপনাদের পুরো সিস্টেম টা অনেক ভালো লেগেছে। সবসময় দ্রুত রেসপন্স পাওয়া যায়।
সবাই মন্ডা ও তুলশীমালার ভক্ত
আমাদের প্রোডাক্ট কোয়ালিটি ও কাস্টমার সার্ভিস নিয়ে জানতে চাইলে আপু বলেন, প্রডাক্ট কোয়ালিটি মাশাআল্লাহ অনেক ভালো। গুণ ও মানে সেরা পণ্য পেয়েছি বার বার। কাস্টমার সার্ভিস ১০০ তে ১০০। তবে তুলশীমালা চালের প্যাকেজিং আরও আকর্ষণীয় করা প্রয়োজন।
আমাদের সাথে আপনার বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা গুলো কি ছিল? এ প্রশ্নের জবাবে আপু বলেন, যত বার কাস্টমার হয়েছি আজ পর্যন্ত কোন বিরক্তিকর অভিজ্ঞতা তৈরি হয়নি। হয়তো হবেনা কখনো ইনশাআল্লাহ। প্রডাক্ট এর কোয়ালিটি এবং ভালো সার্ভিসের কারণে বারবার রিপিট কাস্টমার হই এবং হতে চাই।
ছোট বেলা হতে অনেক মিষ্টি পাগল ছিলাম। এর কারণ ছিলো আমরা নানা বাড়ি গেলে মায়েরা বাধা থাকতো বাসায়। সারাদিন মিষ্টি আর সন্দেশ বানানো হতো, সবাই ঘুরে ফিরে খেতাম। সন্দেশ অনেক বেশি মিষ্টি হতো না, তবে খাটি দুধের ঘ্রাণ থাকতো। মন্ডা খেয়ে আমার সেই স্বাদ মনে হয়েছে বারবার।
আমার পরিবারের সবাই মন্ডা ও তুলশীমালা চালের ভক্ত। ছোট ছেলে শুধু কালোজাম খেতে পছন্দ করে। কিন্তু মন্ডা পেয়ে দুজনেই অনেক মজা করে খেয়েছে। আর পরিবারের জেষ্ঠ্য যিনি অর্থাৎ আমার কর্তার মিষ্টির প্রতি দারুণ আসক্তি। সেও অনেক পছন্দ করে খেয়েছে।
মিষ্টি কম হওয়ায় আমার বসকে মন্ডা রিকমেন্ডেশন করেছি। খেয়ে উনি অনেক পছন্দ করেছেন। আর তুলশীমালা চাল সবাই কে রিকমেন্ডেশন করি। কারণ গুণ ও মানে তুলশীমালা চাল সেরা।
সবাই মন্ডা ও তুলশীমালার ভক্ত
আমাদের সকল কাস্টমার সাক্ষাৎকার এখানে।