মমতাজ জাহান : ’আয় রে বোঝাই হাঁড়ি হাঁড়ি, মন্ডা মিঠাই কাঁড়ি কাঁড়ি…। ভূতের রাজার বরে তালি বাজিয়ে মন্ডা-মিঠাই পেয়েছিল গুপি-বাঘা। এখন নাকি সেই মন্ডার টেস্ট নাই। মন্ডা আমি কোন দিনও খাইনি। শুধু নামই জানতাম আর ছড়ায় পড়েছিলাম “মন্ডা মিঠাই তেতো সেথায়, অষুধ লাগে ভালো।”
তুলশীমালা চাল আগেই নিয়েছিলাম আর তা অবশ্যই দেলোয়ার ভাই এর থেকে। একদম ঝকঝকে সাদা সুগন্ধি চাল। আবারো নেব অবশ্যই কিন্তু ব্যাপারটা হয়েছে, প্রতি সপ্তাহেই উই এর খাদ্য আপুদের মজার মজার খাবার অর্ডার করার লোভে পরে যাই তাই আমার আর বিশেষ খাবার রান্নার সুযোগ হয়না।
একদিন দেলোয়ার ভাই মিরপুর আসবেন জানালেন। ভাই মন্ডা নিয়েও কাজ করছেন জেনেছিলাম। ভাই কে বললাম আমার জন্য এক কেজি আনতে, যদিও মিস্টি খাওয়া আমার বারণ। কিন্তু মন্ডা টেস্ট করার আফসোসটাও রাখতে চাচ্ছিলাম না।
মন্ডা খেতে যে এত মজা! বুঝলাম, তাকে নিয়ে এত লেখালিখি কেন! কোয়ালিটি নিয়ে কোন টেনশন হয়নি কারণ দেলোয়ার ভাই অবশ্যই ভালো জিনিসটি দেবেন।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। আপনার “আওয়ার শেরপুর” পৌছে যাক দেশের গন্ডি পেড়িয়ে অনেক অনেক দেশে। (আমি দেশের বাইরে যখন থাকতাম, অনেক অনেক মিস্টি নিতাম দেশ থেকে ভিনদেশীদের জন্য)।’
সূত্র : ফেসবুক।