সাদিয়া রুপা : ‘দেলোয়ার ভাই থেকে তুলশীমালা চাল নিয়েছি দুইবার। প্রতিবার ৫ কেজি করে। খাওয়া শেষ হয়ে গেলে প্রতিবার মনে পড়ে আহা! একটা যে ছবি তোলা হলোনা। আজ তিন দিন আমি প্রায় সয্যাশায়ী। তার ওপর আজ শুক্রবার ছিল। শর্টকাট কিন্তু বেশ মজাদার হিসেবে খিচুড়ির জুড়ি নেই। যেই ভাবা সেই কাজ। তুলশীমালার খিচুড়ি।
এই চালের স্বাদ এবং গন্ধ নিয়ে আমার তেমন কিছু বলার নাই৷ নিঃসন্দেহে খেতে ভালো। তবে চালের সুবাসে ঘর ছড়িয়ে যাবে এমন টা নয়। এর সবচাইতে বড় গুন হচ্ছে কোনো সাইড ইফেক্ট নেই৷ নেই মানে নেই। সাধারণত বিরিয়ানি, পোলাও, খিচুড়ি এসব ভারী খাবার পরে বার বার তেস্টা পায়। গলা শুকিয়ে যায়, অথবা বুক জ্বালাপোড়া করে। তুলশীমালা চালে এই সমস্যা নেই। আমি নানা ভাবে সব পদ রান্না করে পরীক্ষা করে দেখেছি।
গ্যাস্টিক এর সমস্যায় এতো কষ্ট পাচ্ছি তবে একবারও খিচুড়ি খাওয়া নিয়ে ভাবিনি আজ। এটাই হচ্ছে তুলশীমালার ম্যাজিক?।
ছবি তুলতে আলসেমি দেখে আমার মেয়ে থালা সাজিয়ে দিয়েছে। খুব যত্ন করে।?
দুঃখিত ভাইয়া, দশকেজি সাবাড় করে একখানা রিভিউ বের হলো বলে। স্বীকার করে নিচ্ছি প্রতি পদে এক খানা রিভিউ পাবার কথা তুলশীমালার। ☺’
সূত্র : উইমেন এন্ড ই-কমার্স ফোরমা (উই)।