তাহমিনা বৃষ্টি : চলছে দেলোয়ার ভাইয়ের তুলসীমালা চালের বিরিয়ানি রান্না। কয়েক বার ই খাওয়া হয়েছে কিন্তু ছবি তোলার আগেই সেটা শেষ হয়ে গেছে, তাই আজকে চুলায় রেখেই ছবি তুলে নিলাম। শায়ানের (আমার ছেলে) খিচুড়ি তে রেগুলার তুলসীমালা চাল ব্যাবহার করি। যেহেতু শায়ান এর একটু এ্যসিডিটি বেশি হত তাই একটু চিন্তায় ছিলাম দিব কি না, কিন্তু দেয়ার পর দেখলাম এই চালের মিরাকল শায়ান এর এ্যসিডিটি পুরাই চলে গেছে এবং গত ২মাস থেকে তাকে এ্যসিডিটির জন্য কোন ঔষধ দিতে হয়নি আলহামদুলিল্লাহ।
তার বাবারও সেইম সমস্যা কিন্তু তারও এই চালের পোলাউ খেলে কোন সমস্যা হয়না আলহামদুলিল্লাহ। তাই দেলোয়ার ভাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের কে এত প্রয়োজনীয় হাতের নাগালে এনে দেয়ার জন্য।
বি. দ্রঃ ভাইয়া আমার চাল শেষ প্রায়, তাই দেশের অবস্থা ভাল হলে আবার আমার জন্য চাল পাঠানোর ব্যাবস্থা করবেন প্লিজ ?