সুবর্ণা দাস : তুলশীমালা চাউল টি অর্ডার করার পর হঠাৎ করে ব্যক্তিগত কাজে নোয়াখালীতে চলে গিয়েছিলাম। কুরিয়ার থেকে নিয়ম করে প্রত্যেক দিনই কল দিত অবশেষে গত সোমবার তুলশীমালা চাউলটি হাতে পেয়েছি।
প্রত্যেকদিন গ্রুপে সবাই এত এত সুনাম করতেছিল চাউলটির যার কারণে আর ধৈর্য মানছে না তাই আজকে দুপুর বেলায় পোলাও এবং সাথে হাঁসের মাংস একসাথে রান্না করেছিলাম। কারন আমার ছেলে পোলাও খুব পছন্দ করে।
সাধারণত রান্না করার সময় আমি আমার ছেলেকে কখনো রান্নাঘরে ঢুকতে দেই না সেফটির কারণে। কিন্তু আজকে যখন রান্না করতেছি আমার যা মনে হয়েছে পোলাও রান্না করার সুগন্ধে আমার কাছে আসে বারবার বলতেছে হাত দিয়ে দেওয়ার জন্য। অবশেষে মা ছেলে পরমান্দে আত্মতৃপ্তিতে সবটুকু খেয়ে ফেললাম।
সত্যি বলছি রসনা বিলাস এর জন্য মোক্ষম একটি জিনিস যেটা আত্মতৃপ্তির সবটুকু ভালো লাগা আপনাকে ছুঁয়ে যাবে। সবচেয়ে ভালো লেগেছে চাউলের সুগন্ধিটি অনেক প্রখর। আপনি ইচ্ছা করলে তরকারি ছাড়াও খালি পোলাও রান্না করে খেতে পারেন এটা অনেক সুমিষ্ট যে টি আমার কাছে মনে হয়েছে।
অসংখ্য ধন্যবাদ রাজিব স্যার এবং দেলোয়ার ভাইকে এরকম একটি দেশীয় পণ্যের সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য। যা আমাদের দেশীয় পণ্যের একটি গর্বের গল্প জন্ম দিয়েছে।