
সঞ্জিতা সাহা: ’শুক্রবার ছুটির দিন। কিন্তু ছুটির দিন হলেও মায়েদের জন্য আরও ব্যস্ততার দিন থাকে। সেদিন বাচ্চাদের অংকন ও সংগীত থাকে। কিন্তু শত ব্যস্ততার মধ্যেও যেহেতু বাঙালি ছুটির দিন কব্জি ঢুবিয়ে খাওয়ার ব্যাপারটা থাকে। যথারীতি আমিও বের হয়ে গেলাম বাচ্চাদের নিয়ে কিন্তু মনটা পরে রইলো তুলশীমালা চালের দিকে কখন রান্না করব আর পরিবারের সবাইকে নিয়ে এর সাদ নিব। এবার বলি আমার দুই ছেলের কথা, রুদ্রনীল ও রাজবীর। এদের সাথে ভাতের দা কুমড়ো সম্পর্ক। কিন্তু তারা আজকে ভাত খেয়ে মহাখুশি। আমার বড় ছেলে বলল মা আরও দশ কেজি চাল আনাও আমারা এখন থেকে এই চালের ভাত খাবো। তুলশীমালা চাল আসলেই অনেক ভালো এবং নিগার আপুর সাথে আমিও একমত এই চালের ভাত, খিচুড়ি যাই খাওয়া হোক না কেন কোনো সমস্যা হয় না খুবই ভালো। সবশেষে বলতে চাই, শুক্রবারের ছুটির আমেজ ও ভাত খাওয়ার পর আত্মতৃপির হাসি সবটাই সম্ভব হয়েছে তুলশীমালা চালের জন্য। ধন্যবাদ দেলোয়ার হোসেন ভাইকে এবং শুভকামনা।’
সূত্র : ফেসবুক।