ছালমা আনসার ঝরণা : আজ সকাল থেকেই বৃষ্টি হচ্ছিলো আর ভাবছিলাম, ইস, খিচুরী খেতে পারলে ভালো হতো। যেই ভাবা সেই কাজ। দেলোয়ার ভাইয়ের কাছ থেকে ইভেন্ট এর দিন নিয়েছিলাম তুলশীমালা চাল। সেটা দিয়েই রান্না শুরু করলাম।
তুলশীমালা চালটা যখন ভাজা শুরু করলাম তখনই এর সুগন্ধে মনটা ভরে গেলো। আম্মু রুমে শুয়ে ছিলো। উঠে এসে বললো এত সুগন্ধ চালটার। কি চাল এনেছ এটা? আমি বললাম এটা শেরপুরের তুলশীমালা চাল। ততক্ষনে পুরো বাড়ি সুগন্ধে মৌ মৌ করছে। আমার ভাইয়া রুমে ছিলো, সেও রুম থেকে বেরিয়ে এসে বললো কি রান্না করছিস, খিচুরী নাকি? আজ তো খিচুড়ীর সুগন্ধেই ক্ষুধা লেগে গেলো।
তারপর আর কি! রান্না হতে না হতেই সবাই খাবার টেবিলে খিচুড়ির জন্য হামলে পড়েছিলো। আব্বু খেতে খেতেই বললো খুব মজা হয়েছে তো খিচুরীটা! আর সবাই এতো মজা করে খেয়েছে আর পরিমানেও বেশি খেয়ে ফেলেছে?। আর সেই সাথে আমিও পাঁকা খিচুড়ি রাঁধুনির খেতাবটাও পেয়ে গেছি?, আলহামদুলিল্লাহ।